Your hassle-free travel is our priority
Nagori Tourista A community-based local tourism marketplace in Bangladesh providing unique & authentic experiences and our platform wants to merge travelers with Bangladeshi rural homes to preserve the rural heritage and Bangladeshi culture.
Nagori Tourista give huge emphasis for making our client’s tour memorable, a personalized attention is what needed most and counts. We are always trying to put in our best possible endeavors to provide our clients with best of the services in the stipulated budgets. Our team members are trained in giving personal attention to each and every client who visits through us !!! Nagori Tourista A one-stop travel solution for the people who love traveling. We are committed to offering unparalleled travel solutions to customers traveling around the Bangladesh.
দেশের বাইরে ঘুরতে চান তাহলে পাসপোর্ট তো অবশ্যই লাগবে। তাহলে জেনে নিন কারো সাহায্য ছাড়াই নিজে কিভাবে পাসপোর্ট করবেন..
বাংলাদেশে পাসপোর্ট করার জন্য আপনাকে নিজেই আবেদন করতে পারেন। ই-পাসপোর্ট (ইলেকট্রনিক পাসপোর্ট) করতে হলে কয়েকটি ধাপ অনুসরণ করতে হবে, যা সহজভাবে সম্পন্ন করা যায়। নিচে ধাপগুলো দেওয়া হলো:
ধাপ ১: আবেদন ফর্ম পূরণ
১.১. ই-পাসপোর্ট ওয়েবসাইটে প্রবেশ
প্রথমেই আপনাকে বাংলাদেশ ই-পাসপোর্টের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে যেতে হবে:
১.২. রেজিস্ট্রেশন
যদি আপনি নতুন ব্যবহারকারী হন, তাহলে "Create Account" বা "নতুন একাউন্ট তৈরি করুন" অপশনে ক্লিক করে রেজিস্ট্রেশন করবেন। রেজিস্ট্রেশনের সময় আপনাকে নিচের তথ্য দিতে হবে:
- নাম
- ইমেইল আইডি
- মোবাইল নম্বর
- পাসওয়ার্ড তৈরি করতে হবে
এরপর আপনার মোবাইল নম্বরে একটি ওটিপি (ওয়ান টাইম পাসওয়ার্ড) যাবে, যা দিয়ে রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন হবে।
১.৩. ফর্ম পূরণ
লগইন করার পর আপনাকে আবেদন ফর্ম পূরণ করতে হবে। এই ফর্মে নিচের তথ্যগুলো চাওয়া হয়:
- ব্যক্তিগত তথ্য (নাম, জন্ম তারিখ, ঠিকানা)
- জাতীয় পরিচয়পত্রের নম্বর (NID)
- পেশাগত তথ্য (যদি প্রযোজ্য হয়)
- পাসপোর্টের ধরন নির্বাচন (৫ বছর বা ১০ বছরের মেয়াদ)
১.৪. ফর্ম সাবমিশন ও প্রিন্ট
আপনি যখন অনলাইনে ফর্ম পূরণ করবেন, তখন আপনাকে তা যাচাই করতে হবে। যাচাই করার পর ফর্মটি সাবমিট করে তার প্রিন্ট কপি সংরক্ষণ করুন। এটি পরবর্তীতে প্রয়োজন হবে।
ধাপ ২: পাসপোর্ট ফি জমা করা
২.১. ফি নির্ধারণ
আপনার ই-পাসপোর্টের জন্য ফি নির্ধারিত থাকে। এর উপর নির্ভর করে আপনার জমা দিতে হবে:
- ৫ বছরের মেয়াদ (৩২ পৃষ্ঠা): সাধারণ ৩,৪৫০ টাকা (দ্রুত ফি ৬,৯০০ টাকা)
- ১০ বছরের মেয়াদ (৩২ পৃষ্ঠা): সাধারণ ৫,৭৫০ টাকা (দ্রুত ফি ৯,২০০ টাকা)
২.২. ফি জমা দেওয়ার পদ্ধতি
আপনি নিচের যেকোনো মাধ্যম দিয়ে পাসপোর্ট ফি জমা দিতে পারবেন:
- ব্যাংক ডিপোজিট: নির্দিষ্ট ব্যাংকে গিয়ে সরাসরি জমা দিতে পারেন।
- অনলাইন পেমেন্ট: ব্যাংক ট্রান্সফার, মোবাইল ব্যাংকিং (যেমন বিকাশ, নগদ), অথবা ডেবিট/ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে অনলাইন পেমেন্ট করতে পারেন।
ধাপ ৩: বায়োমেট্রিক তথ্য প্রদান
৩.১. নির্ধারিত কেন্দ্রে উপস্থিতি
আপনার ফর্ম এবং ফি জমা দেওয়ার পর আপনাকে একটি তারিখ দেওয়া হবে। সেই তারিখে নির্দিষ্ট পাসপোর্ট অফিস বা ই-পাসপোর্ট সেন্টারে উপস্থিত হতে হবে।
৩.২. প্রয়োজনীয় কাগজপত্র
বায়োমেট্রিক তথ্যের দিন আপনার সাথে নিচের কাগজপত্রগুলো নিয়ে যাবেন:
- প্রিন্ট করা আবেদন ফর্ম
-জাতীয় পরিচয়পত্র (NID) বা জন্ম সনদ
- আগের পাসপোর্ট (যদি থাকে)
- পাসপোর্ট ফি জমার রশিদ
৩.৩. বায়োমেট্রিক প্রক্রিয়া
সেন্টারে গিয়ে আপনাকে নিচের কাজগুলো করতে হবে:
- আপনার ফিঙ্গারপ্রিন্ট (আঙুলের ছাপ)
- আপনার ছবি তোলা হবে
- স্বাক্ষর প্রদান
ধাপ ৪: পাসপোর্ট সংগ্রহ
৪.১. পাসপোর্ট প্রস্তুতির সময়
বায়োমেট্রিক তথ্য জমা দেওয়ার পর পাসপোর্ট প্রস্তুতির জন্য কিছু সময় নেয়। সাধারণত ১৫ থেকে ৩০ কর্মদিবস সময় লাগতে পারে, যদি দ্রুত সেবা না নেন।
৪.২. এসএমএস নোটিফিকেশন
পাসপোর্ট প্রস্তুত হলে আপনাকে মোবাইলে এসএমএসের মাধ্যমে জানানো হবে। এছাড়াও ই-পাসপোর্ট ওয়েবসাইটে লগইন করেও আপনার পাসপোর্টের অবস্থা দেখতে পারবেন।
৪.৩. পাসপোর্ট সংগ্রহ
এসএমএস পাওয়ার পর নির্দিষ্ট কেন্দ্রে গিয়ে আপনার জাতীয় পরিচয়পত্র এবং প্রাপ্তি স্লিপ দেখিয়ে পাসপোর্ট সংগ্রহ করতে পারবেন।
পাসপোর্ট প্রক্রিয়ার কিছু গুরুত্বপূর্ণ টিপস:
- সব সময় ফর্ম পূরণ করার সময় সঠিক তথ্য প্রদান করবেন।
- ফি জমা দেওয়ার পর রশিদটি সাবধানে রাখুন।
- ছবি তোলার দিন পরিষ্কার পোশাক পরিধান করবেন এবং মুখ পরিষ্কার রাখতে হবে (ধূসর ব্যাকগ্রাউন্ডে ছবি তোলা হয়)।
আপনি পুরো প্রক্রিয়াটি নিজে সম্পন্ন করতে পারেন, কোনো মধ্যস্থতাকারীর প্রয়োজন নেই।
... See MoreSee Less
বিদেশে পড়তে যাওয়ার ১ বছর আগে থেকেই কি কি করণীয়:
১ :আপনার নাম এবং আপনার পিতামাতার নামের সাথে মিল রেখে সার্টিফিকেটে কোনো ভুল থাকলে তা সংশোধন করবেন, হতে পারে নামের বানানে ভুল বা অন্য কিছু, এ সময়ে একটা জিনিস খেয়াল রাখবেন আপনার পিতামাতার ভোটার আইডিতে যে নাম আছে ঔ নাম ই যেন সার্টিফিকেটে থাকে, মোট কথা আপনার জন্মসনদ, সার্টিফিকেট এবং বাবামার এনআইডিতে যেন সেম নাম থাকে
,
২ পাসপোর্ট তৈরি ঃ পাসপোর্ট তৈরির সময় পূর্বের সার্টিফিটের মতো নাম এবং স্থায়ী ও বর্তমান ঠিকানার দিকে খেয়াল রাখবেন, এমন যেন না হয় জন্মসনদে আছে বর্তমান ঠিকানা বরিশাল কিন্তু পাসপোর্টে কোনোভাবে এসে গেছে নোয়াখালী
,
( ১,২ নং পয়েন্টে কোনোভাবে ভুল হলে এগুলো সংসোধন বিদেশে পরতে যান বা না যান এমনিতেই জরুরি এবং সংসোদন একটু সময় সাপেক্ষ বিষয়)
,
,
৩ SSC, HSC এর নম্বরপএ এবং সার্টিফিকেট বোর্ড থেকে সংগ্রহ করা এবং মাস্টার্সে যেতে চাইলে অনার্সের সার্টিফিকেট বিশব্বিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার অফিস থেকে সংগ্রহ করে রাখা
,
৪ সার্টিফিকেট সংগ্রহের পর এগুলো শিক্ষা, এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে সত্যায়িত করা
,
৫ IELTS preparation :আইইএলটিএস পরীক্ষার প্রিপারেশন টা একটু আগে থেকেই নেওয়া ভালো, কারন অনেকের কাঙ্খিত স্কোর তুলতে অনেক বেশি সময় লেগে যায় এবং এই সময়ের কারণে, অনেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের সেশন মিস করে ফেলে, যার জন্য এডুকেশন গ্যাপ বেড়ে যায় যার জন্য ভিসা পাওয়া কঠিন হয়ে যায়
,
৬ স্কলারশিপ নিয়ে পড়াশোনা করার ইচ্ছা থাকলে আন্ডার-গ্র্যাজুয়েটের স্টুডেন্টদের জন্য SAT/ ACT পরীক্ষা এবং স্নাতকোত্তর ছাত্রীদের জন্য GRE/ GMAT পরীক্ষার প্রস্তুতিতে আগে থেকে নেওয়া ভালো
,
৭ আপনার পরিচিত বা যে সকল শিক্ষকরা আপনাকে ভালো জানে, এই সকল শিক্ষকদের মধ্য থেকে দুইজন টিচারের রেকমেন্ডেশন লেটার সংগ্রহ করে রাখা
,
৮ SOP লেখার প্রিপারেশন ঃ বিদেশে স্টুডেন্ট ভিসা পাওয়ার জন্য SOP লেখা একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়, এই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি প্রিপারেশন অনেক আগে থেকেই নেওয়া ভালো, যে কিভাবে আপনি এটাকে লিখবেন, এর জন্য অভিজ্ঞ ভাইদের সহযোগিতা নেওয়া বা বিভিন্ন ফেসবুক গ্রুপ বা অন্য কোথা থেকে সহযোগিতা নেওয়া এবং নিজের মতো করে এটাকে প্রস্তুতি নেওয়া যাতে SOP ভাষাটা নিজের মতো করে হয়
,
৯ ব্যাকগ্রাউন্ড এর সাথে মিল রেখে আপনি যে দেশে পড়তে যেতে চাচ্ছেন ওই দেশের মিনিমাম পাঁচটা বিশ্ববিদ্যালয় খুঁজে বের করে রাখা এবং যে সাবজেক্টে পড়তে যেতে চাচ্ছেন ওই সাবজেক্টটা যেন আপনার পূর্বের পড়া সাবজেক্ট এর সাথে মিল খায়,ধরেন ধরেন আপনি সায়েন্স থেকে এইচএসসি পাশ করছেন সুতরাং আপনাকে এমন কোন সাবজেক্টই পরবর্তীতে চয়েজ করতে হবে যেটা সায়েন্স ব্যাকগ্রাউন্ড এর সাথে মিল খায় বা ব্যবসা শিক্ষা বিষয় থেকে আগে পড়াশোনা করে থাকলে এমন সাবজেক্ট পছন্দ করতে হবে যেটা যেন ব্যাবসা শিক্ষার সাথে মিল থাকে
,
১০ আপনার বাজেট, আপনার পছন্দের শহর সহ সব কিছু বিষয় মাথায় রেখে মিনিমাম পাঁচটা বিশ্ববিদ্যালয় বা কলেজ আগে থেকে পছন্দ করে রাখা
,
১১ আপনি যে সকল বিশ্ববিদ্যালয় পছন্দ করবেন সে সকল বিশ্ববিদ্যালয়ের আবেদনের ডেডলাইনের দিকে খেয়াল রাখা এবং সে অনুযায়ী আগে থেকেই আবেদন করা
,
১২ ভলেন্টিয়ার সংগঠনে যুক্ত ঃআপনি যদি খুব সহজেই বিশ্ববিদ্যালয়ের আবেদন করে সিলেক্ট হতে চান বা স্কলারশীপ পেতে চান এবং সহজেই ভিসা পেতে চান তাহলে কিছু ভলেন্টিয়ার সংগঠনের সাথে যুক্ত থাকা এবং তার যথেষ্ট প্রমাণ সংগ্রহ করে রাখা
,
১৩ বিদেশে গেলে বেশিরভাগ সময় আপনাকে নিজেকে নিজের রান্না করে খেতে হবে সুতরাং আগে থেকেই দেশ থেকে রান্না শিখে যাওয়া টা ভালো
,
১৪ যদি সম্ভব হয় ড্রাইভিং শেখা তাহলে শিখে ফেলুন, ড্রাইভিং লাইসেন্স তৈরি করে রাখুন এবং যদি আরও সম্ভব হয় তাহলে ইন্টারন্যাশনাল ড্রাইভিং লাইসেন্স তৈরি করে রাখতে পারেন
,
১৫ যদি সম্ভব হয় তাহলে কম্পিউটারে নিজের স্কিল দেশ থেকে আপগ্রেড করে যান যেমন microsoft-office, মাইক্রোসফট ওয়ার্ড, মাইক্রোসফট পাওয়ারপয়েন্টের কাজ শেখা এবং সার্টিফিকেট সংগ্রহ করে রাখতে পারেন এটা বিদেশে আপনাকে অনেক সাপোর্ট দিবে
,
আমার কাছে এই ১৫ টা পয়েন্ট খুবই গুরুত্বপূর্ণ মনে হয়ছিল, আশা করি অনেকের কাজে আসবে ।
... See MoreSee Less
পাসপোর্ট এ ট্রাভেল হিস্ট্রি বাড়াতে চাইলে কি কি করতে হবে:
একটি দেশে যখন আপনি ভ্রমণ ভিসায় যাবেন সেখানে কতদিন আপনি অবস্থান করবেন বা কতদিন আপনাকে থাকতে হবে।
বিশেষ করে আমরা যারা গ্রুপ টুরে যাই ,সে ক্ষেত্রে আমরা কিছু ভুল করে থাকি। এই ভুল গুলো দিকে একটু নজর দিবেন তাহলে আমরা গ্রুপ টুর এ গিয়ে যেই টাকা গুলো খরচ করছি তা কিছুটা হলে কাজে লাগবে আপনার ট্রাভেল হিট্রি তৈরি করতে বা বাড়াতে ।
অনেক আছে আমরা ট্রাভেল হিট্রি তৈরি করার জন্য থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর, ভিয়েতনাম,কম্ভডিয়া, মালদ্বীপ,সিলঙ্কা, দুবাই ইত্যাদি দেশ গুলো তে আমরা যাচ্ছি আমাদের ট্রাভেল হিট্রি তৈরি করতে বা আমাদের পাসপোর্ট স্ট্রং করতে। সেজন্য আপনাদের বলি আপনার যেখানেই ট্রাভেল এ যান না কেন নূন্যতম ৭২ ঘন্টা থাকাতে হবে। ৭২ ঘন্টা থাকলে সেই ট্রাভেল হিট্রিটি স্ট্রং হয়।
আপনি একটি দেশে আজকে গেলে কালকে ফিরে আসলেন এটি আসলে ট্রাভেল হিট্রি মধ্যে পরে না। কিছু কিছু দেশ আছে সেখানে আপনাকে দেখাতে হবে যে আপনি আগে যেই দেশে ঘুরতে গিয়েছিলেন সেখানে আপনি কত দিন ছিলেন মানে আপনার পাসপোর্ট এ যে সিল আছে এগুলোর স্কেন কপি দেখাতে হয় এবং লিখে ও দিতে হবে আপনি কত তারিখ গিয়েছে, কত দিন ছিলেন, কত তারিখ এ বের হয়েছেন। আমরা অনেকেই এই বিষয় গুলো জানি না তাই এই ভুল গুলো করে থাকি।
আমরা কম খরছে প্যাকেজ ট্যুর খুঁজি কিন্তু আমরা এটা বুঝি না যে আমাদের ট্রাভেল হিট্রি কখন স্ট্রং হবে কত দিন থাকতে হবে।
আমরা মনে করি আমারা একটা দেশে প্রবেশ করলাম বের হয়ে গেলাম পাসপোর্ট এ দুইটা সিল পরলো এতে ট্রাভেল হিট্রি তৈরি হয়ে গেলে এটা আমাদের একদম ভুল ধারনা এটা ট্রাভেল হিট্রি কাতারে পরে না।
আমি বলছি আপনি কি করে আপনার ট্রাভেল হিট্রি তৈরি করবেন থাইল্যান্ড,কম্ভডিয়া,লাউস, ভিয়েতনাম এই চারটি দেশ আপনি একসাথে ঘুরে আসতে পারেন অথবা থাইল্যান্ডে, কম্ভডিয়া,লাউস এই তিনটি দেশ এক সাথে ঘুরে আসতে পারেন কিন্তু অবশ্যই প্রতিটি দেশে তিন রাত করে অবস্থান করতে হবে।
আরেটি আছে ফিলিপাইন , সিংঙ্গাপুর, মালয়েশিয়া এর সাথে ইন্দোনেশিয়া রাখতে পারেন, আর যদি না যেতে চান তাহলে ইন্দোনেশিয়া স্কিপ করতে পারেন কিন্তু যেই দেশে যান ট্রাভেল হিট্রি স্ট্রং করার জন্য তিন দিন অবশ্যই থাকতে হবে।
আরেটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে আমার এক সাথে তিনটি দেশ ঘুরে আসার পর পরবর্তী ট্যুর কিছু দিন সময় নিয়ে পরবর্তী ট্যুর প্ল্যান করা , তা হতে পারে দুই তিন মাস পর পর ।
আর আমরা যদি সিঙ্গেল ভাবে ট্যুর প্ল্যান করি সেই ক্ষেত্রে ও আমারা একটি বিষয় খেয়াল রাখবো যে একটি ট্যুর এর পর যাদে পরবর্তী ট্যুর গ্যাপ যাতে দুই তিন মাস পর পর হয় তাহলে আমাদের স্ট্রং ট্রাভেল হিট্রি ক্রিয়েট হবে।
... See MoreSee Less
অস্ট্রেলিয়ায় ভিজিট ভিসার আবেদন করতে যা যা লাগবে
অস্ট্রেলিয়ার ভিজিট ভিসা আপনাকে ১২ মাসের জন্য দেশটিতে যাওয়ার অনুমতি দেয়। এই ভিসাটি পরিবার এবং বন্ধুদের সাথে দেখা করতে, ব্যবসায়িক উদ্দেশ্যে বা ক্রুজে যাওয়ার জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে।
অস্ট্রেলিয়া ট্যুরিস্ট ভিসার সুবিধা: কোনো স্পনসর প্রয়োজন নেই। ভিজিট ভিসা একাধিকবার নেওয়া যায়। আপনি আপনার নিকটস্থ ভিসা অফিসে আবেদন করতে পারেন।
অস্ট্রেলিয়া ভিসা প্রসেসিং এর জন্য যা যা দরকার-
১। পাসপোর্ট (নূন্যতম ৬ মাস মেয়াদ থাকতে হবে)।
২। ব্যাংক ব্যালেন্স নূন্যতম ৫লক্ষ টাকা (জনপ্রতি) সহ বিগত ৬ মাসের ব্যাংক স্টেটম্যান্ট ও সলভেন্সী সার্টিফিকেট ।
৩। ব্যবসায়ীদের জন্য ট্রেড লাইসেন্স ইংরেজীতে অনুবাদসহ নোটারী কপি, কোম্পানী প্যাড ও ভিজিটিং কার্ড ইংরেজিতে।
৪। চাকরিজীবীদের জন্য অফিস থেকে এনওসি লেটার, ভিজিটিং কার্ড ও অফিসের আইডি কার্ডের কপি, স্যালারি অ্যাকাউন্ট স্টেটম্যান্ট এবং সলভেন্সী অথবা পে স্লিপ।
৫। ছবি ১ কপি 35x45mm সাইজ রঙ্গিন, সাদা ব্যাকগ্রাউন্ড, ম্যাট প্রিন্ট।
৬। ন্যাশনাল আইডি কার্ড- এনআইডি (যদি থাকে)।
৭। টি আই এন (টিন) সার্টিফিকেট (যদি থাকে)।
৮। এসেট ডকুমেন্টস (বাড়ি, ফ্লাট, গাড়ি, ফিক্সড ডিপোজিট-এফডিআর ইত্যাদি, যদি থাকে)।
৯। স্পাউস থাকলে তার পাসপোর্ট / ন্যাশনাল আইডি কার্ডের কপি এবং ম্যারিজ সার্টিফিকেট।
১০। সন্তান থাকলে তাদের পাসপোর্ট/ জন্ম সনদ/ ন্যাশনাল আইডি কার্ডের কপি। অধ্যয়নরত হলে স্কুল/কলেজ/ভার্সিটি আইডি কার্ড কপি।
ভিজিট ভিসার জন্য ভিসা ফি: অস্ট্রেলিয়া ভিজিট ভিসার জন্য ভিসা ফি নির্ভর করে আবেদনকারীর নাগরিকত্বের উপর। বাংলাদেশের নাগরিকদের জন্য ভিজিট ভিসার জন্য ভিসা ফি ১৮০ অস্ট্রেলিয়ান ডলার।
ভিজিট ভিসার জন্য প্রয়োজনীয় সময়: অস্ট্রেলিয়া ভিজিট ভিসার জন্য আবেদন প্রক্রিয়া সাধারণত ৪-৬ সপ্তাহ সময় নেয়। তবে, কিছু ক্ষেত্রে আবেদন প্রক্রিয়া আরও বেশি সময় নিতে পারে।
#everyonefollowers #follower #travel #australia
@highlight
... See MoreSee Less
♻️♻️ Online Visa চেক করার 60+ দেশের ওয়েব এড্রেস। এবার নিজেই চেক করে নিন অনলাইনে ভিসা।
১। -তানজানিয়া www.tanzania.go.tz
- See more at: techtimebd.blogspot.com/2015/05/online-visa-60.html#sthash.WVMAe6sj.dpuf
২। -কাতার www.moi.gov.qa/VsaWeb/Actions?action=geteServiceVisaInfoInput&language=english
৩। -কুয়েত www.moi.gov.kw
৪। -পাকিস্তান www.moitt.gov.pk/
৫। -সৌদি আরব www.moi.gov.sa/
৬। -দুবাই/আরব আমিরাত www.moi.gov.ae
৭। -মিশর www.moiegypt.gov.eg/english/
৮। -বাংলাদেশ www.moi.gov.bd
৯।- সাইপ্রাস moi.gov.cy/
১০। -নেপাল www.moic.gov.np/
১১। -আলবেনিয়া www.moi.gov.al/
১২। -জাম্বিয়া www.moi.gov.gm/
১৩। -জর্দান www.moi.gov.jo/
১৪। -ইন্ডিয়া labour.nic.in/
১৫। -কেনিয়া www.labour.go.ke/
১৬। -ইটালী www.visaservices.org.in/Italy-Bangladesh-Tracking/
১৭। -সিংগাপুর www.mom.gov.sg/
১৮। -গ্রীস www.mddsz.gov.si/en
১৯। -শ্রীলংকা www.labourdept.gov.lk/
২০। -দক্ষিণ আফ্রিকা www.labour.gov.za/
২১। -ইরান www.irimlsa.ir/en
২২। -ঘানা www.ghana.gov.gh/
২৩। -থাইল্যান্ড www.mfa.go.th
২৪। -বাহরাইন www.mol.gov.bh।
২৫। -ভূটান www.molhr.gov.bt/
২৬। -কলম্বিয়া www.labour.gov.bc.ca/esb/ www.gov.bc.ca/citz
২৭। -কানাডা www.labour.gov.on.ca/english/
২৮। -বারবাডোস www.labour.gov.bb/
২৯। -কোরিয়া www.moel.go.kr/english
৩০। -জাপান www.mhlw.go.jp/english/
৩১। -সাইপ্রাস www.mfa.gov.cy/
৩২। -ভিয়েতনাম english.molisa.gov.vn/
৩৩।- নিউজিল্যান্ড www.dol.govt.nz/
৩৪। -নামিবিয়া www.mol.gov.na/
৩৫। -মালদ্বীপ mhrys.gov.mv/
৩৬। -মিয়ানমার www.mol.gov.mm/
৩৭। -লেবানন www.labor.gov.lb/
৩৮। -পোল্যান্ড www.mpips.gov.pl/en
৩৯। -ইংল্যান্ড www.ukba.homeoffice.gov.uk
৪০। -বুলগেরিয়া www.mlsp.government.bg/en
৪১। -আমেরিকা www.dvlottery.state.gov/ESC www.dol.gov/
৪২। -স্পেন www.mtin.es/en
৪৩। -ইউক্রেইন www.mlsp.gov.ua/
৪৪। -উগান্ডা www.mglsd.go.ug/
৪৫। -পেলেস্টাইন www.mol.gov.ps/
৪৬। -ব্রুনাই www.labour.gov.bn/
৪৭। -ইয়ামেন www.dol.gov/
৪৮। -নেদারল্যান্ড english.szw.nl/
৪৯। -জাম্বিয়া www.mlss.gov.zm
৫০। -অষ্ট্রেলিয়া www.workplace.gov.au/
৫১। -জিম্বাবুয়ে www.dol.gov/
৫২। -ফিলিপাইন www.dole.gov.ph/
৫৩। -মালয়েশিয়া eservices.imi.gov.my/myimms/PDStatus
৫৪। -রাশিয়া www.labour.gov.on.ca/
৫৫। -ভারতীয় ভিসা আবেদন : www.indianvisaonline.gov.in/visa/ indianvisaonline.gov.in/visa/indianVisaReg.jsp
৫৬।-দুবাই : www.mol.gov.ae/arabic/newindex.aspx www.mol.gov.ae/english/newindex.aspx
৫৭।-কানাডা : www.cic.gc.ca/english/index.asp
৫৮।-আমেরিকা : www.vfs.org.in/UKG-PassportTracking/
৫৯।-ওমানের ভিসা : www.rop.gov.om/
৬০।-আবুধাবী ( দুবাই), www.mol.gov/
৬১।-বাহরাইন www.markosweb.com/www/mol.gov.sa/
৬২।-সৌদি আরব, www.saudiembassy.net/
৬৪।-সংযুক্ত আরবআমিরাত : www.mol.gov.ae/ownersservices/employeeCredential.aspx
৬৫।-ওমান : www.rop.gov.om/english/onlineservices-visastatus.asp
৬৬।U.A.E ভিসা চেক করার লিঙ্ক হল united-arab-emirates.visahq.com/
৬৭।- সিঙ্গাপুরের ভিসা চেক দিতে চাইলে singapore.embassyhomepage.com/
৬৮। Entry Permit চেক করার জন্য www.moi.gov.ae/
... See MoreSee Less
ইন্ডিয়ার কলকাতার দর্শনীয় স্থান সমুহ নিচে দেয়া হলো:
১. হাওড়া ব্রীজ, হাওরা
২. ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়াল পার্ক
৩. সায়েন্স সিটি
৪. নিউমার্কেট এরিয়া, নিউ মার্কেট
৫. কফি হাউজ, নিউ টাউন
৬. ইকো পার্ক, নিউ টাউন
৭. ইন্ডিয়ান জাতীয় জাদুঘর, নিউ টাউন
৮. ইন্ডিয়ান মিউজিয়াম, নিউ মার্কেট
৯. জোড়া সাকো - রবীন্দ্রনাথের বাড়ি।
১০. রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়, বড় বাজার।
১১. নাখোদা জামে মসজিদ, বড় বাজার।
১২. বিশ্ব বাংলা গেট রেস্টুরেন্ট, নিউ টাউন
১৩. রবীন্দ্র তীর্থ, বিশ্ব বাংলা গেট।
১৪. বড় বাজার পাইকারি মার্কেট।
১৫. ওয়েস্ট বেঙ্গল ফিল্ম সেন্টার
১৬. ইডেন গার্ডেন স্টেডিয়াম।
১৭. জেমস প্রিনসেপ ঘাট, স্ট্রান্ড রোড
১৮. মিলেনিয়াম পার্ক, স্ট্রান্ড রোড
১৯. সেন্ট পলস ক্যাথেড্রাল,
২০. বিড়লা মন্ডির, বালিগংগা
২১. কালিঘাট মন্ডির, কালিঘাট
২২. এম-পি বিড়লা তারামন্ডল
২৩. বিড়লা ইন্ড্রস্ট্রিয়াল মিউজিয়াম
২৪. আলিপুর চিড়িয়াখানা
২৫. ইন্ডিয়ান কফি হাউস, কলেজ পাড়া/রোড
আপনার পেশা যাইহোক, ভ্রমণ হোক আপনার নেশা
ধন্যবাদ
... See MoreSee Less
অবশেষে পেয়েগেলাম ভাড়ার তালিকা 🥰
মেট্রোরেলের ভাড়া
#মতিঝিল_টু_উত্তরা_
১) মতিঝিল টু বাংলাদেশ সচিবালয় (ভাড়া = ২০/-)
২) মতিঝিল টু ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ভাড়া = ২০/-)
৩) মতিঝিল টু শাহাবাগ (ভাড়া = ২০/-)
৪) মতিঝিল টু কারওয়ান বাজার (ভাড়া = ৩০/-)
৫) মতিঝিল টু ফার্মগেট (ভাড়া = ৩০/-)
৬) মতিঝিল টু বিজয় সরণি (ভাড়া = ৪০/-)
৭) মতিঝিল টু আগারগাঁও (ভাড়া = ৫০/-)
৮) মতিঝিল টু শেওড়াপাড়া (ভাড়া = ৫০/-)
৯) মতিঝিল টু কাজীপাড়া (ভাড়া = ৬০/-)
১০) মতিঝিল টু মিরপুর-১০ (ভাড়া = ৬০/-)
১১) মতিঝিল টু মিরপুর-১১ (ভাড়া = ৭০/-)
১২) মতিঝিল টু পল্লবী (ভাড়া = ৮০/-)
১৩) মতিঝিল টু উত্তরা দক্ষিণ (ভাড়া = ৯০/-)
১৪) মতিঝিল টু উত্তরা সেন্টার (ভাড়া = ৯০/-)
১৫) মতিঝিল টু উত্তরা উত্তর (ভাড়া = ১০০/-)
সবাইকে অগ্রিম ধন্যবাদ।
... See MoreSee Less
রফিক, সালাম, বরকত আরো হাজার বীর সন্তান যাদের রক্তের বিনিময়ে আজ সুমধুরতম 'বাংলা'কে আমরা আমাদের মাতৃভাষা হিসেবে পেয়েছি, অর্জন করেছি মায়ের ভাষায় কথা বলার অধিকার, যাদের আত্মত্যাগে '২১শে ফেব্রুয়ারী' আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের মর্যাদা পেয়েছে, তাদের প্রতি জানাই অকুণ্ঠ শ্রদ্ধা, নিখাঁদ ভালোবাসা আর অফুরন্ত কৃতজ্ঞতা।
মহান ২১শে ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃ ভাষা দিবস, বাংলাদেশের পাশাপাশি ইউনেস্কোর ১৯৫টি সদস্য এবং ১০টি সহযোগী সদস্য রাষ্ট্র পালন করবে আমাদের একুশকে।
বসন্তের সম্মিলনে আমাদের চেতনায় আল্পনা এঁকে দেয় অমর একুশে, সবাইকে জানাই আন্তর্জাতিক মাতৃ ভাষা দিবসের অনেক অনেক শুভেচ্ছা।
... See MoreSee Less
খুলে গেলো নতুন দিগন্তের দুয়ার! এখন ইনানী সমুদ্র সৈকত থেকেই যাওয়া যাবে প্রবালদ্বীপ সেন্টমার্টিন এ। মিয়ানমার সীমান্ত অস্থিরতা তে টেকনাফ - সেন্টমার্টিন রুট বন্ধ থাকায়, সরাসরি ইনানী সমুদ্র সৈকত কক্সবাজার থেকে সেন্টমার্টিন রুটে প্রতিদিন নিয়মিত চলছে কর্নফুলী এক্সপ্রেস জাহাজ। টিকেট সংগ্রহ করে নিন অফিস থেকে।
.
এম ভি কর্ণফুলী এক্সপ্রেস জাহাজ এর চলাচল এর সময় সুচী:
.
কক্সবাজার ইনানী সমুদ্র সৈকত এ বাংলাদেশ নৌ বাহিনী এর জেটি ঘাট (রয়েল টিউলিপ হোটেল এর পাশে) থেকে ছাড়বে সকাল: ৯.০০ মিনিটে।
.
সেন্টমারটিন থেকে ছাড়বে বিকাল: ৩.০০ মিনিটে। উভয় দিক থেকে গন্তব্যে পৌছুতে সময় লাগবে ৩.৩০ ঘন্টা (+,-) ।
.
এম ভি কর্ণফুলী এক্সপ্রেস জাহাজ এর ভাড়ার তালিকা (শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত ও রিটার্ন টিকেট সহ):
.
ইকোনমি ক্লাস (লেভেন্ডার / মেরিগোল্ড) চেয়ার: ১৬০০/-
বিজনেস ক্লাস (গ্ল্যাডিওলাস) চেয়ার : ৩০০০/-
ওপেন ডেকঃ ২০০০/-
লিলাক লাউঞ্জঃ ৩০০০/-
ভি আই পি ক্রিসেন্থিমাম লাউঞ্জঃ ৩৩০০/-
.
সিঙ্গেল কেবিনঃ ৪০০০/- (১ জন এর জন্য প্রযোজ্য)
টুইন বেড কেবিন : ৮০০০/- (২ জন এর জন্য প্রযোজ্য)
ভি আই পি কেবিন (লাক্সারী) : ১২০০০/- (২ জন এর জন্য প্রযোজ্য)
ভি ভি আই পি কেবিনঃ ১৫০০০/- (২ জন এর জন্য প্রযোজ্য)
.
সিঙ্গেল ব্যাতীত, প্রতিটি টুইন বেড, ভি আই পি ও ভি ভি আই পি কেবিন ২ জন এর জন্য প্রযোজ্য, অতিরিক্ত কেউ কেবিনে থাকতে চাইলে জন প্রতি আলাদা ইকোনমি ক্লাস টিকেট কেটে নিতে হবে। ওয়ান ওয়ে ভাড়া জানতে ইনবক্স এ মেসেজ দিন। আপনার ফেরার (রিটার্ন) তারিখ টিকেট কাটার পূর্বেই উল্লেখ করতে হবে। জাহাজে যাত্রীদের নিরাপত্তায় ট্যুরিস্ট পুলিশ সব সময় নিয়োজিত থাকছে ।
.
অফিসে এসে সরাসরি টিকেট নিতে পারবেন। ঢাকা এর বাইরে কুরিয়ারে টিকেট সংগ্রহ করতে পারবেন (চার্জ প্রযোজ্য)। পর্যাপ্ত সময় নিয়ে আপনার অগ্রিম টিকেট সংগ্রহ করে নিন ।
.
সেন্টমার্টিন এ গ্রুপ ট্যুর, স্টাডি ট্যুর , কর্পোরেট ট্যুর ও ফ্যামিলি নিয়ে ভ্রমণ সহ দেশ এর ভেতর ও বাইরে যে কোন স্থানে ভ্রমনের জন্য যোগাযোগ করুন আমাদের সাথে।
.
টিকেট বুকিং সহ অনান্য প্রয়োজন এ ফোন/নক করুন: 01975555350
... See MoreSee Less